DATA COMMUNICATION SYSTEM

7. Chapter 07.Understand the network topologies.

7.3. Mention the advantages and disadvantages of bus, ring, star, mesh and hybrid topologies.

1.Advantages of bus topology

1. Easy installation, each cable needs to be connected with backbone cable.
2. Less cables required than Mesh and star topology

Disadvantages of bus topology

1. Difficultly in fault detection.
2. Not scalable as there is a limit of how many nodes you can connect with backbone cable.


2.Advantages of Ring Topology

1. Easy to install.
2. Managing is easier as to add or remove a device from the topology only two links are required to be changed.

Disadvantages of Ring Topology

1. A link failure can fail the entire network as the signal will not travel forward due to failure.
2. Data traffic issues, since all the data is circulating in a ring.

3. Advantages of Star topology

1. Less expensive because each device only need one I/O port and needs to be connected with hub with one link.
2. Easier to install
3. Less amount of cables required because each device needs to be connected with the hub only.
4. Easy fault detection because the link can be easily identified.

Disadvantages of Star topology

1. If hub goes down everything goes down, none of the devices can work without hub.
2. Hub requires more resources and regular maintenance because it is the central system of star topology.

4. Advantages of Mesh topology

1. No data traffic issues as there is a dedicated link between two devices which means the link is only available for those two devices.
2. Mesh topology is secure because there is a point to point link thus unauthorized access is not possible.
3. Fault detection is easy.

Disadvantages of Mesh topology

1. Amount of wires required to connected each system is tedious and headache.
2. Since each device needs to be connected with other devices, number of I/O ports required must be huge.

5. Advantages of Hybrid topology

1. We can choose the topology based on the requirement for example, scalability is our concern then we can use star topology instead of bus technology.
2. Scalable as we can further connect other computer networks with the existing networks with different topologies.

Disadvantages of Hybrid topology

1. Fault detection is difficult.
2. Installation is difficult.
3. Design is complex so maintenance is high thus expensive.

(

১। বাস টপোলজি ব্যবহারের সুবিধাসমূহ:

১। এই  টপোলজির প্রধান সুবিধা হলো নেটওয়ার্ক খুব সাধারণ এবং ফিজিক্যাল লাইনের সংখ্যা মাত্র একটি।
২। এই টপোলজি সরল এবং ছোট আকারের নেটওয়ার্কে ব্যবহার করা সহজ।
৩। বাস টপোলজির কোনো একটি নোড নষ্ট হলেও অন্য নোডগুলো প্রভাবিত হয় না।
৪। বাস টপোলজিতে কম তারের প্রয়োজন হয় এবং হাব বা সুইচের মত কোন নেটওয়ার্কিং ডিভাইসের প্রয়োজন হয় না ফলে খরচ কম হয়।
 
বাস টপোলজি ব্যবহারের অসুবিধাসমূহঃ 
১। মূল ক্যাবল বা ব্যাকবোন নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক সিস্টেম অচল হয়ে যায়।
২। এই টপোলজিতে ডেটা ট্রান্সমিশনের জন্য কোনো সমন্বয়ের ব্যবস্থা নেই। যেকোনো নোড যেকোনো সময়ে ডেটা ট্রান্সমিশন করতে পারে। যদি দুটি নোড একই সাথে বার্তা পাঠায় তবে উভয় নোডের সংকেত একে অপরের সাথে সংঘর্ষ হয়।
৩। যদি নেটওয়ার্কের ট্রাফিক বৃদ্ধি পায় তাহলে নেটওয়ার্কের ডেটা কলিশন বৃদ্ধি পায়।
৪। নেটওয়ার্কে কম্পিউটার সংখ্যা বেশি হলে ডেটা ট্রান্সমিশন বিঘ্নিত হয়।
৫। বাস টপোলজিতে সৃষ্ট সমস্যা নির্ণয় তুলনামূলক বেশ জটিল।

২.রিং টপোলজি ব্যবহারের সুবিধাসমূহ:
১। নেটওয়ার্কে কোনো সার্ভার কম্পিউটারের প্রয়োজন হয় না। ২। নেটওয়ার্কে কম্পিউটার সংখ্যা বাড়লেও এর দক্ষতা খুব বেশি প্রভাবিত হয় না। ৩। এটি নির্ভরযোগ্য কারণ যোগাযোগ ব্যবস্থাটি একক হোস্ট কম্পিউটারের উপর নির্ভর করে না। ৪। এই টপোলজিতে সংঘর্ষের সম্ভাবনা সর্বনিম্ন।
রিং টপোলজি ব্যবহারের অসুবিধাসমূহ:
১। নেটওয়ার্কের একটি মাত্র কম্পিউটার নষ্ট হলে পুরো নেটওয়ার্ক অচল হয়ে যায়। ২। রিং টপোলজির ক্ষেত্রে নেটওয়ার্কের কোনো সমস্যা নিরুপণ বেশ জটিল। ৩। নেটওয়ার্কে কোনো কম্পিউটার যোগ করলে বা অপসারণ করলে তা পুরো নেটওয়ার্কের কার্যক্রম ব্যহত করে।
৩। স্টার টপোলজির সুবিধাসমূহ:
১। এই টপোলজিতে কোনো একটি নোড নষ্ট হলে নেটওয়ার্কের বাকি নোডগুলো প্রভাবিত হয় না। ২। এই টপোলজিতে টুইস্টেড পেয়ার, কো-এক্সিয়াল ও ফাইবার অপটিক ক্যাবল ব্যবহার করা যায়। ৩। যেকোন সময় নোড যোগ করা বা বাদ দেওয়া যায়, এতে নেটওয়ার্ক প্রভাবিত হয় না। ৪। ডেটা চলাচলের গতি বেশি।
স্টার টপোলজির অসুবিধাসমূহ:
১। এই টপোলজিতে কেন্দ্রীয় ডিভাইসটি(হাব বা সুইচ) নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক সিস্টেমই অচল হয়ে যায়। ২। স্টার টপোলজিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যাবল এবং কেন্দ্রীয় ডিভাইস ব্যবহৃত হয় বিধায় এটি ব্যয়বহুল। ৩। নেটওয়ার্কের কার্যক্ষমতা কেন্দ্রীয় ডিভাইসের উপর নির্ভর করে।

৪। মেশ টপোলজি ব্যবহারের সুবিধাসমূহ:
১। যেকোনো দুটি নোডের মধ্যে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ডেটা আদান-প্রদান করা যায়। ২। একটি সংযোগ লাইন নষ্ট হয়ে গেলেও বিকল্প সংযোগ লাইন ব্যবহার করে ডেটা আদান-প্রদান করা যায়। ৩। এতে ডেটা কমিউনিকেশনে অনেক বেশি নিশ্চয়তা থাকে। ৪। নেটওয়ার্কের সমস্যা খুব সহজে সমাধান করা যায়। ৫। নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা রক্ষা করে।
মেশ টপোলজি ব্যবহারের অসুবিধাসমূহ:
১। এই টপোলজিতে নেটওয়ার্ক ইনস্টলেশন ও কনফিগারেশন বেশ জটিল। ২। নেটওয়ার্কে অতিরিক্ত লিংক স্থাপন করতে হয় বিধায় এতে খরচ বেড়ে যায়।
৫। হাইব্রিড টপোলজি ব্যবহারের সুবিধা:
১। এই টপোলজিতে প্রয়োজন অনুযায়ী নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে। ২। কোনো একটি অংশ নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক অচল হয় না।
হাইব্রিড টপোলজি ব্যবহারের অসুবিধা:
১। হাইব্রিড টপোলজির বড় অসুবিধা হলো হাইব্রিড নেটওয়ার্কের নকশা বা ডিজাইন করা। হাইব্রিড নেটওয়ার্কের আর্কিটেকচার ডিজাইন করা খুব কঠিন। ২। হাইব্রিড টপোলজিতে ব্যবহৃত হাবগুলো খুব ব্যয়বহুল। কারণ এই হাবগুলো অন্যান্য টপোলজিতে ব্যবহৃত স্বাভাবিক হাবের চেয়ে পৃথক। ৩। হাইব্রিড নেটওয়ার্কে প্রচুর ক্যাবলিং, নেটওয়ার্ক ডিভাইস ইত্যাদির প্রয়োজন হওয়ায় কাঠামোর ব্যয় খুব বেশি।